Travel Bangladesh : Rajshahi Division



[Mohasthangar]
:: Mahasthangarh [Bogra]


Mohasthangarh is one of the main attractions in north Bengal. It was the capital of Kingdom of the Mourjo, the Gupta and the Sen Dynasty.
-
This is the ancient archeological and historical which was, established in 2500 BC. It is the oldest archaeological site of Bangladesh is on the western bank of river Karatoa 18 km. north of Bogra town beside Bogra-Rangpur Road. The spectacular site is an imposing landmark in the area having a fortified, oblong enclosure measuring 5000 ft. by 4500 ft. with an average height of 15 ft. from the surrounding paddy fields. Beyond the fortified area, other ancient ruins fan out within a semicircle of about five miles radius. Several isolated mounds, the local names of which are Govinda Bhita Temple, Khodai Pathar Mound, Mankalir Kunda, Parasuramer Bedi, Jiyat Kunda etc. surround the fortified city.

This 3rd century archaeological site is still held to be of great sanctity by the Hindus. Every year (mid-April) and once in every 12 years (December) thousands of Hindu devotees join the bathing ceremony on the bank of river Karatoa.

A visit to Mahasthangarh site museum will open up for you wide variety of antiquities, ranging from terracotta objects to gold ornaments and coins recovered from the site. Now it is one of the major tourist spots maintained by Bangladesh archeological Department.

[Mohasthan Musium]
You can go to Mohasthanagar from Bogra town, 10 km. away. Don’t forget to visit Mohasthangar museum while visiting Mohasthangar. Mohasthan Buddhist Stambho is another attraction for the tourists; it is locally called as Behula’s Basar.
:: Paharpur Buddhist Monastery
Paharpur Buddhist Monastery is another tourist attraction of North Bengal. Paharpur is a small village 5 km. west of Jamalganj in the greater Rajshahi district. You can go to Paharpur from Jaipur district. Its only 10 km from Jaipur.
King Dharma Pal established Paharpur Buddhist Monastery in 7th century, which is the most important and the largest known monastery south of the Himalayas, has been excavated. The main Mandir is in the center of this Monastery. This 7th century archaeological find covers approximately an area of 27 acres of land.

[Terakota work of Paharpur Buddisht Temple]
The entire establishment, occupying a quadrangular court, measuring more than 900 ft. externally on each side, has high enclosure- walls about 16 ft. in thickness and from 12 ft. to 15 ft. height. With elaborate gateway complex on the north, there are 45 cells on the north and 44 in each of the other three sides with a total number of 177 rooms. The architecture of the pyramidal cruciform temple is profoundly influenced by those of South-East Asia, especially Myanmar and Java.

A small site-Museum built in 1956-57 houses the representative collection of objects recovered from the area, where you can see the statues of Buddha and Vishnu. The excavated findings have also been preserved at the Varendra Research Museum at Rajshahi. The antiquities of the museum include terracotta plaques, images of different gods and goddesses, potteries, coins, inscriptions, ornamental bricks and other minor clay objects.

:: Kantajees Temple [Dinajpur]
Kantajee’s Temple is in Dinajpur district. It is the most ornate among the late medieval temples of Bangladesh is the Kantajee’s temple near Dinajpur town, which was established in the year 1722 by Ram Nath, son of Maharaja Pran Nath .

[A Part of Kantajee's Temple, Dinajpur]
The temple, a 51' square three storied edifice, rests on a slightly curved raised plinth of sandstone blocks, believed to have been quarried from the ruins of the ancient city of Bangarh near Gangharampur in West Bengal. It was originally a navaratna temple, crowned with four richly ornamental corner towers on two stores and a central one over the third stored. 
Unfortunately these ornate towers collapsed during an earthquake at the end of the 19th century. ln spite of this, the monument rightly claims to bathe finest extant example of its type in brick and terracotta, built by Bengali artisans. The central cells is surrounded on all sides by a covered verandah, each pierced by three entrances, which are separated by equally ornate dwarf brick pillars, Corresponding to the three delicately cusped entrances of the balcony, the sanctum has also three richly decorated arched openings on each face. 
Every inch of the temple surface is beautifully embellished with exquisite terracotta plaques, representing flora fauna, geometric motifs, mythological scenes and an astonishing array of contemporary social scenes and favorite pastimes. The beautiful wall paints of this temple tell us the story of Ramayan-Mohabharat, Krishna-Lila and Dev-Devies.


0 comments:

Travel Bangladesh : Rajshahi Division

www.facebook.com/kichu.kotha

Rajshahi division is in the northern part of Bangladesh has an area of 34513 sq. km and a population of 29.99 million. There are 16 districts and 57 municipalities under Rajshahi. It is famous for archeological and historical sites.
Rajshahi City:
Rajshahi town is situated besides the river Padma. In monsoon the great Padma is in full spate with its tides and waves whereas in winter it dwindles and you will feel the desert by the side of river. Rajshahi Division is famous for archeological and historical places like Mohastnangor, Paharpur Buddhist Monastery, Kantajee’s Temple, Ramshagar Dighi, Choto Sona Masjid, and Shopnopuri etc. You can visit Rajshahi University. It’s a very well planed University and you can visit The Shahid Smriti Sangraha Shala in the University, you can see the documents and photography’s from the language movement of 1952 to the liberation was 1972. You can also visit Borendra Research Museum. There you will find the ancient elements of Paharpur, Mohasthangar and Mohenjodaro.

Main Tourist Spots in Rajshahi Division:

Mahasthangarh - Paharpur Buddhist Monastery - Kantajee's Temple - Ramshagor Dighi - Shopnopuri - Choto Sona Mosque - Varendra Research Museum - Puthia

0 comments:

দিঘির পানিতে সাত ঘণ্টা

www.facebook.com/kichu.kothawww.facebook.com/kichu.kotha
গাজীপুরের নিভৃত গ্রাম বাগলবাড়ী। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যাটা ছিল এই গ্রামের মানুষের জন্য একেবারেই আলাদা। ওই দিন সেখানে শুটিং করতে গিয়েছিলেন মাহফুজ আহমেদ ও জয়া আহসান। নাটকের গল্পের প্রয়োজনে এই গ্রামেরই একটি দিঘিতে সন্ধ্যা ছয়টা থেকে রাত একটা পর্যন্ত টানা সাত ঘণ্টা থাকতে হয়েছে তাঁদের। শত শত লোকের উপস্থিতিতে বেশ ভালোভাবেই নাটকটি দৃশ্য ধারণের কাজ শেষ হয়। অভিনয়ের পাশাপাশি টেলিছবিটি পরিচালনা করেছেন মাহফুজ আহমেদ। লিখেছেন গোলাম মোস্তফা।
পরিচালক জানান, মানুষের প্রতি মানুষের ভালোবাসা যে কতটা গভীর, সেটাই জলতরঙ্গ টেলিছবির মূল বিষয়।
মাহফুজ আহমেদ বলেন, ‘টেলিছবিতে আমার চরিত্রের নাম মনা। গ্রামের সবার কাছে হিরো। কিন্তু রূপালীর (জয়া আহসান) সামনে পড়লেই চুপসে যায়। গল্পের প্রয়োজনে মনাকে ২৪ ঘণ্টা পানির মধ্যে থাকার প্রতিযোগিতায় নামতে হয়। সে জন্যই এ আয়োজন। বিপত্তি হয় জয়াকে নিয়ে। কারণ সে সাঁতারই জানে না।’
জয়া আহসান বলেন, ‘এর আগে নুরুল আলম আতিকের জার্নি বাই বোট-এর জন্য ইছামতী নদীতে শুটিং হয়েছিল। এবার জলতরঙ্গ-এ কাজ করতে গিয়ে পানি আর সাপের ভয় আমাকে পেয়ে বসেছিল। মনে হচ্ছে, এবার সাঁতারটা শিখতেই হবে।’

0 comments:

ঘুরে আসুন

অবস্থান-চট্রগ্রাম থেকে পশ্চিমে সন্দ্বীপের অবস্থান। চট্রগ্রাম থেকে সোজা 18 কিলোমিটার দুরে এই দ্বীপ উত্তর দক্ষিনে 25-30 কিঃমিঃ আর পূর্বে থেকে পশ্চিম দিকে 10-12 কিঃমিঃ লম্বালম্বিতে অবস্থান। পূর্বে রয়েছে 24টি ইউনিয়ন ছিল। বর্তমানে 14টি ইউনিয়নের অবস্থান আছে। বাকি 10টি সমুদ্রগর্ভে। লোকসংখ্যা 3 লাখ 75 হাজার।
কিভাবে যাবেনঃ
সন্দ্বীপ যাওয়ার একমাত্র বাহন আছে স্টীমার। স্টিমারে যাওয়ার জন্য রয়েছে দুটি পথ। প্রথম পথটি হচ্ছে চট্রগ্রাম লঞ্চ টার্মিলান থেকে। সময় লাগবে 3/4 ঘন্টা। স্টীমার ছাড়ে শনিবার, সোমবার, বুধবার, বৃহস্পতিবার। ছাড়ার সময় সকাল 9টা। ভাড়া সাধারণ 40/75 টাকা। কেবিন 259/489 টাকা। দ্বিতীয় পথটি হচ্ছে সীতাকুন্ডের কাছাকাছি বড় কুমিরা থেকে। প্রতিদিন দুপুর 2টায় একটি স্টীমার ছাড়ে। পৌছাতে সময় লাগে 2/3 ঘন্টা। ভাড়া সাধারন 32 টাকা, কেবিন 140 টাকা। তবে এই রুটটি আপতত বন্ধ আছে।
কোথায় থাকেবেনঃ
সন্দ্বীপে থাকার তেমন ভাল ব্যবস্থা নেই। সরকারিভাবে অসহায়ী একটি রেস্টহাউসের মতো আছে। মধ্য নিম্নমানের কয়েকটি হোটেল আছে। যেমন,হোটেল নূর,হোটেল ভাই ভাই, হোটেল শুভ, হোটেল মহিমা প্রভৃতি। ভাড়া কমবেশি 30/40 টাকা থেকে 100/150 টাকার মধ্যে।
কি দেখবেনঃ
পুরো সন্দ্বীপ এলাকা প্রাকৃতিক শোভামন্ডিত। বিশেষ করে পূর্ব দিকে জেগে ওঠা চর এলাকা। বেড়ানো যায় সন্দ্বীপের উত্তরদিকে আমানুলার চর,উত্তর-পূর্ব দিকে উড়ির চর,কালাপানি, দক্ষিন দিকে কালিয়ার চর। পুরো এলাকা বাঁধ দিয়ে ঘেরা।
আলো-আঁধারের সন্দ্বীপঃ
পিডিবির ব্যবসথাপনায় সরকারি অফিস, কিছু সড়ক ও বাসভবনে আলোর ব্যবস্থা আছে। তাও সন্ধ্যা 7 টা থেকে রাত 10/11টার পর পুরো সন্দ্বীপে নেমে আসে ভুতুড়ে পরিবেশ,যা আঁধারের রূপকে প্রকটিত করে তোলে তারাজ্বলা আকাশের মোহনীয় প্রোপট।
ঘুরে আসুন রাঙ্গামাটি :



পর্যটন শহর রাঙ্গামাটি পর্যটকদের পদচারণায় প্রায় সময় মুখরিত থাকে। ভ্রমন বিলাসি ও সৌন্দর্য পিপাসু অসংখ্য মানুষের উপচেপড়া ভিড় জমে রাঙ্গামাটি শহরজুড়ে। এ জেলার নয়নাভিরাম সুবিশাল কাপ্তাই হ্রদ, অসংখ্য পাহাড়, ঝরনা, বিশেষ করে সুবলংয়ের মনোরম প্রাকৃতিক জলপ্রপাত, পযটন এলাকা, ঝুলন্ত ব্রিজ, ঐতিহ্যবাহী রাজবাড়ী, রাজবন বিহার, কাপ্তাই জাতীয় উদ্যানসহ অসংখ্য দর্শনীয় ও উপভোগ্য ও দর্শন করতে ঢাকা, চট্রগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল পযটর্করা ভিড় জমান রাঙ্গামাটিতে। পাশাপাশি বিদেশী পযর্টকদের আগমনও লনীয়। যদিও বর্তমানে নিরাপত্তার কারনে অবাধে বিচারণ করতে চাইছেন না বিদেশীরা। খাগড়াছড়ি সড়কের গুনিয়াপাড়া থেকে বিদেশী অপহরণের ঘটনায় যথেষ্ট বিচরণ চোখে পড়ে।
শীতের শুস্ক মৌসুমটাই রাঙ্গামাটিতে বেড়ানোর উপযুক্ত সময়। এ সময় ভ্রমন বিলাসের আনন্দ-আমেজ জমে ওঠে পুরোদম। মূলত বর্ষা শেষের পরপরই ভিড় জমান রাঙ্গামাটিতে। আর এই ভিড় জমে থাকে বসন্তকাল পর্যন্ত। যে কেউ সপরিবারে , বন্ধু বান্ধব, আত্নীয় স্বজন নিয়ে বেড়িয়ে যেতে পারেন পর্যটন শহর রাঙ্গামাটি। আসুন অন্তত জীবনে একবার হলেও ঘুরে যান প্রাকৃতিক নৈসর্গিক লীলা ভূমি পার্বত্য শহর রাঙ্গামাটি।
কিভাবে আসবেন :

ঢাকা থেকে সরাসরি রাঙ্গামাটিত চলাচল রয়েছে এস আলম, চ্যালেঞ্জার, ডলফিন,সৌদিয়াসহ বিলাসবহুল বাস সার্ভিস। ঢাকার ফকিরাপুল, কমলাপুর, মতিঝিল, কলাবাগান থেকে দিনে এবং রাতে ছাড়ে বাসগুলো। এছাড়া চট্রগ্রাম হয়েও আসা যায় খুবই সহজে।চট্রগ্রামের মুরাদপুর বিশ্বরোডেই রাঙ্গামাটির বাস স্টেশন। সেখান থেকে ছাড়ে বিআরটিসি এবং বিরতিহীন বাস সার্ভিস। কেসি দে রোড থেকেও এস আলম, সৌদিয়া,চ্যালেঞ্জার বাস পাওয়া যায়। চট্রগ্রাম থেকে রাঙ্গামাটির যেকোন বাসের ভাড়া ১০০ টাকা।
আসার পথে যা দেখতে পাবেনঃ
চট্রগ্রাম-রাঙ্গামাটি মহাসড়কের আঁকাবাঁকা পথ বেয়ে বাসে চড়ার সময় বেতবুনিয়ায় পা বাড়ালেই রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। এ বেতবুনিয়ায় দেশের সর্বপ্রথম উপগ্রহ ভূ-কেন্দ্রটি অবস্থিত। এরপর রানীরহাট বাজার অতিক্রম করে সামনের দিকে তাকালে চোখে পড়বে সুউচ্চ অসংখ্য পাহাড়ের সারি। সামনের দিকেএবং দক্ষিণ-পূর্বে দন্ডায়মান অবস্থায় সবচেয়ে উচু যে পাহাড়টি চোখে পড়বে সেটি ফুরমোন পাহাড়।
যেখানে বেড়াবেনঃ
শহরে বেড়ানো ও দেখার মতো অনেক জায়গা স্থাপনা,নির্দশন আছে। এগুলোর মধ্যে কাপ্তাই লেক ভ্রমন,পর্যটন মোটেল, ডিসি বাংলো, ঝুলন্ত ব্রিজ,পেদা টিংটিং,সুবলং ঝরনা, রাজবাড়ি,রাজবন বিহার,উপজাতীয় জাদুঘর, কাপ্তাই হাইড্রো ইলেক্ট্রিক প্রজেক্ট, কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। তবে দূরে কোথাও গেলে সন্ধ্যার আগে ফেরা উচিত।
সুবিশাল কাপ্তাই হ্রদঃ
1960 সালে খরস্রোতা কর্ণফুলী নদীতে বাঁধ নির্মানের ফলে সৃষ্টি হয় সুবিশাল কাপ্তাই হ্রদ। মূলত পানি বিদু্ৎ উৎপাদনের জন্য এই বাঁধ নির্মিত হয়।অসংখ্য পাহাড়ের কোল ঘেঁষে বয়ে চলা আকাবাঁকা বিশাল কাপ্তাই হ্রদে নৌবিহারে ভীষন আনন্দ জাগায়। এতে করে অনুভূত হবে রোমাঞ্চকর অনুভূতিরও । দেশীয় ইঞ্জিন নৌকা,লঞ্চ, স্পিডবোটে দিনভর নৌবিহার করা যেতে পারে। ভাড়া লাগবে 600 থেকে1600 টাকা।
সুবলং ঝরনাঃ
রাঙ্গামাটি শহর থেকে 10-12 কিলোমিটার দূরে অবসথিত মনোরম এই ঝরনাটি। শীত মৌসুমেও এটি জেগে থাকে। কাছে গেলেই আরও বেশি আকর্ষনীয় হয় এটি। ঝরনার পানিতে গোসলের আনন্দটাই অন্যরকম। ইতিমধ্যে বহুলভাবে পরিচিতি লাভ করেছে এই ঝরনা। দেশীয় ইঞ্জিন নৌকায় এই ঝরনা দেখে আসতে আসা- যাওয়াসহ সময় লাগে 2 ঘণ্টার মতো। ভাড়া 400-500টাকা।
রাজবাড়িঃ
রাঙ্গামাটি শহরেই অবস্থিত রাজবাড়ি। চাকমা সার্কেল চিফ রাজা ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায় ও তার মা রানী আরতি রায় এ রাজবাড়িতে থাকেন বর্তমানে। চারদিকে হ্রদ বেষ্টিত এই রাজবাড়ি পুরনো হলেও দেখতে ও বেড়াতে ভীষন ভাল লাগে। রাজদরবার, কাচারি, সজ্জিত কামানসহ দেখার মতো অনেক কিছু আছে।উপজাতীয় পোশাকও পাওয়া যায়।
রাজবন বিহারঃ
রাজবাড়ির পাশেই আন্তর্জাতিক খ্যাত এই বৌদ্ব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানটি অবস্থিত। এখানে অবস্খান করেন বৌদ্ব আর্য পুরুষ শ্রাবক বুদ্ব সর্বজন পূজ্য শ্রীমৎ সাধনানন্দ মহাসহবির বনভান্তে। এই বৌদ্ব বিহারে প্রত্যেক বছরের কঠিন চীবর দানোৎসবে লাধিক মানুষের সম্মেলন ঘটে। এছাড়া প্রতিদিন অসংখ্য দর্শনাথী ভিড়ে মুখরিত থাকে রাজবন বিহার এলাকা। এটি বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধান বৌদ্ব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান। বেশ কয়েকটি বৌদ্ব মন্দির, বিশ্রামগার, হাসপাতাল, তাবতিংস স্বর্গসহ অনেক কিছু রয়েছে দেখার মত।
পর্যটন মোটেলঃ
রাঙ্গামাটি শহরের শেষ প্রান্তে কাপ্তাই হ্রদের তীর ঘেঁষে অবস্থিত সরকারি পর্যটন মোটেল। পর্যটকদের জন্য খুবই দৃষ্টিকড়া ও আকর্ষনীয় স্থান এটি।
ঝুলন্ত ব্রিজঃ
পর্যটন মোটেলেই অবস্থিত ঝুলন্ত ব্রিজটি,যা পর্যটন এলাকাকে আরও বেশি সুন্দর ও দৃষ্টিনন্দিত করেছে। সহজেই পর্যটকদের দৃষ্টি কাড়ে এটি।

পেদা টিং টিং :ঘুরে আসুন https://www.facebook.com/kichu.kotha
বেসরকারি পর্যটন সংস্থা হলিডে ব্লাস্ট এন্ড পেদা টিং টিং। রাঙ্গামাটি শহর থেকে মাএ 4-5কিলোমিটার দূরে কাপ্তাই হ্রদের ভসমান একটি পাহাড়ে অবস্থিত এই পর্যটন সংস্খা। এখানে রেস্তোরা,কটেজ, নৌবিহার ব্যবস্থা, সেগুন বাগান, বানর রয়েছে। ইচ্ছে করলে মনোজ্ঞ কোন অনুষ্ঠানও করা যায়।
উপজাতীয় জাদুঘরঃ
রাঙ্গামাটি শহরের প্রধান রাস্তার পাশেই এই জাদুঘরটি রয়েছে। উপজাতীয় কৃষ্টি,সংস্কৃতি, জীবনধারার নানান নিদর্শন সাজানো রয়েছে এখানে।
অন্যান্যঃ
ডিসি বাংলো, কাপ্তাই বাঁধ, হাইড্রো ইলেক্ট্রিক প্রজেক্ট, জাতীয় উদ্যানসহ দেখার মতো আরো অনেক স্থাপনা, স্খান ও নিদর্শন রয়েছে। যা সহজে দৃষ্টি কাড়ে।
ঘুরে আসুন বান্দরবানের নীলগিরি পর্যটন স্পট...
আপনি কি আকাশ ছুঁতে চান? তাহলে চলে আসুন বান্দরবানের অন্যতম পর্যটন স্পট নীলগিরিতে। আকাশ ছুঁয়ে দেখা যায় এই বান্দরবানের নীলগিরি পর্যটন স্পটে!
জেলা সদর থেকে ৪৫ কিলোমিটার দূরে পাহাড়ের চূড়ায় নীলগিরির অবস্থান। অল্প সময়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত পর্যটন স্পট নীলগিরি সারাদেশে পরিচিতি লাভ করেছে। পাহাড়ি আঁকা-বাঁকা পথে বান্দরবান থেকে চাঁদের গাড়ি কিংবা জীপ-মাইক্রো বাসে নীলগিরিতে যাওয়া যায়।
দুর্গম পাহাড়ে নীলগিরি পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছে আকাশ নীলা, মেঘদূত, নীলাতানা নামে পর্যটকদের জন্য সকল সুবিধা সম্বলিত তিনটি কটেজ। কটেজগুলো রাত্রি যাপনের জন্য ভাড়া পাওয়া যায় এক হাজার থেকে আড়াই হাজার টাকার মধ্যে। এখানে এক কোটি টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা হয়েছে অত্যাধুনিক একটি রেস্টুরেন্টও। পাহাড়ি পথ পেরিয়ে নীলগিরিতে পৌঁছেই রেস্টুরেন্টে পেট পুরে খেতে পারা যায়।
নীলগিরি যেন প্রকৃতির এক অনন্য দান। যারা আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন দেখেন নীলগিরিতে গেলে তার কিঞ্চিত স্বপ্ন পূরণ হতে পারে। নীলগিরিতে গেলে মনে হবে আপনি আকাশের কাছাকাছি পৌঁছে গেছেন। মেঘেরা আপন থেকে আপনাকে ছুঁয়ে যাবে। নীলগিরির চূড়া থেকে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পাহাড় কেওক্রাডং, প্রাকৃতিক আশ্চর্য বগালেক, কক্সবাজারের সমুদ্র, চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরের আলো-আঁধারি বাতি এবং চোখ জুড়ানো পাহাড়ের সারিও দেখতে পাওয়া যায়।
নীলগিরির কাছাকাছি রয়েছে বেশ কয়েকটি ম্রো উপজাতীয় গ্রাম। নীলগিরির একদম কাছে কাপ্রু পাড়া আপনি সহজেই পরিদর্শন করে ম্রো আদিবাসী সম্পর্কে জানতে পারবেন। এই নীলগিরিতে রাত্রি যাপন করেছেন দেশের বর্তমান রাষ্ট্রপতি ড. ইয়াজউদ্দিন আহমেদ, প্রধান উপদেষ্টা ড. ফখরুদ্দীন আহমদ, সেনা প্রধান মঈন উ আহমেদসহ সরকারের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তারা।
নীলগিরিতে রয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি ক্যাম্প। ফলে এখানে নিরাপত্তার কোন ঘাটতি নেই। আপনার যে কোন প্রয়োজনে সেনা সদস্যরা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবে।
নীলগিরির রাতের সৌন্দর্য আরো হতবাক করে। চারিদিকের হরিণ, শিয়ালসহ বিভিন্ন বন্য প্রাণীর ডাক আর পাহাড়গুলোর আলো-আঁধারির খেলা দেখে আপনার জীবনকেই যেন রহস্যময় বলে মনে হবে। যারা এডভেঞ্চার পছন্দ করেন তাদের জন্য রাতের নীলগিরি হতে পারে উৎকৃষ্ট স্থান। নীলগিরি যাওয়ার পথে আপনি দেখে যেতে পারেন বান্দরবানের অপার সৌন্দর্যময় শৈলপ্রপাত। এখানে আদিবাসী বম তরুণীরা আপনাকে স্বাগত জানাবে। এখান থেকে কিনে নিতে পারেন আদিবাসীদের হাতের তৈরি নানা পণ্য। এর পরই চোখে পড়বে স্বপ্নচূড়া। স্বপ্ন চূড়া থেকেও বান্দরবানের অবাক করা সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। এখানে ১০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে টাওয়ার।
স্বপ্ন চূড়ার পরই বাংলার দার্জিলিং খ্যাত চিম্বুকে পৌঁছে যাবেন আপনি। চিম্বুকের সুনাম সারা দেশব্যাপী। এখানে রয়েছে টি এন্ড টির বিশাল টাওয়ার, উন্নয়ন বোর্ড তৈরি করেছে সকল সুবিধা সম্বলিত রেস্ট হাউস। সড়ক ও জনপথ বিভাগের পুরনো একটি রেস্ট হাউসও রয়েছে এখানে।
চিম্বুকে পৌঁছেই স্থানীয় আদিবাসীদের হাতের তৈরি এক কাপ চা খেয়ে নিজেকে চাঙ্গা করে রওয়ানা দিতে পারেন নীলগিরির দিকে। অথবা এর একটু দূরেই সেনাবাহিনী পরিচালিত ক্যান্টিন রয়েছে। এখানে আপনি সেরে নিতে পারেন দুপুরের খাবার অথবা হালকা খাবার।
নীলগিরি পর্যটন কেন্দ্রকে ঘিরে রয়েছে অপার সম্ভাবনা। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করতে সম্ভব সব কিছুর ব্যবস্থা করা হয়েছে এখানে। অতি কম সময়ে এটি পরিচিতিও লাভ করেছে। প্রতিদিন শত শত পর্যটক আসছে এখানে। স্থানীয়দের ধারণা অদূর ভবিষ্যতে নীলগিরি পর্যটন কেন্দ্র হবে পার্বত্য চট্টগ্রামের সবচেয়ে আকর্ষণীয় পর্যটন স্পট। এছাড়াও স্পটটিকে ঘিরে সরকারেরও রয়েছে নানা পরিকল্পনা। সরাসরি গাড়ি নিয়ে নীলগিরি চূড়ায় আরোহণ করা যায়। ফলে পাহাড়ি পথে কোন দুর্ঘটনার ভয় নেই।
নীলগিরির সবচেয়ে মজার বিষয় হলো এখান থেকে চোখে পড়ে বান্দরবানের উপর দিয়ে বয়ে চলা সর্পিল সাঙ্গু নদী। এখান থেকে মনে হবে সাঙ্গু নদী আপনার খুব কাছে। সাঙ্গু নদীর অপরূপ সৌন্দর্য এখান থেকে উপভোগ করা যায়। সাঙ্গুর বুক চিরে বয়ে চলা ছোট ছোট নৌকাগুলোকে দেখলে দূর থেকে মনে হবে স্বপ্নের কোন ডিঙি বয়ে চলছে সাঙ্গু নদী দিয়ে।
ভিআইপিদের সরাসরি অবতরণের জন্য এখানে নির্মাণ করা হয়েছে হেলিপ্যাডও। তবে সাধারণ দর্শনার্থীদের হেলিপ্যাডে প্রবেশ করা নিষেধ। নীলগিরিতে সৃষ্টি করা হয়েছে ফুলের বাগান,পাহাড়ের উপরে সুন্দর এই ফুলের বাগানও অবাক করার মত। নীলগিরিতে যাওয়ার জন্য বান্দরবান হিলবার্ড এর সামনেই রয়েছে নানা ধরনের গাড়ি। আপনার পছন্দের গাড়িটি ভাড়া করে চলে যেতে পারেন নীলগিরিতে। তবে কটেজ বুকিং এর জন্য আগে থেক

0 comments: